২০২৩ সালের ওয়ানডে বিশ্বকাপের ফাইনালে ভারতকে তাদের মাঠে চেনা দর্শকের সামনে কাঁদিয়েছিল অসিরা। সাজানো বাগান তছনছ করে আহমেদবাদের নীল সাগরে হলুদ উৎসবে মেতেছিল মাইটি অসিরা। বিশ্বকাপ ফাইনালে হারের ক্ষতে প্রলেপ দেওয়া সহজ নয়। তবু, খানিকটা দুঃখ ভুলতে পেরেছে ভারত। দুবাইয়ে আজ মঙ্গলবার (৪ মার্চ) চ্যাম্পিয়নস ট্রফির প্রথম সেমি ফাইনালে অস্ট্রেলিয়াকে ৪ উইকেটে হারিয়ে ফাইনালে উঠেছে ভারত।
আগে ব্যাট করে ৪৯.৩ ওভারে ২৬৪ রানে অলআউট হয় অস্ট্রেলিয়া। জবাবে ৪৮.১ ওভারে ৬ উইকেট হারিয়ে ২৬৭ রান করে ভারত।
দুবাই আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে ভারতের লক্ষ্যটা খুব বড় ছিল না। প্রতিপক্ষ অস্ট্রেলিয়া বলেই ভয় ছিল। সেটি উড়িয়ে দেন বিরাট কোহলির। বড় মঞ্চে বরাবরই জ্বলে ওঠা কোহলি আরও একবার রান তাড়ায় নিজেকে প্রমাণ করলেন। ৯৮ বলে ৫টি চারে ৮৪ রান করে ভারতের জয়ের পথ সুগম করেন কোহলি। অ্যাডাম জাম্পার বলে পঞ্চম ব্যাটার হিসেবে আউট হলেও ততক্ষণে ভারতের রান ২২৫। বাকি কাজটা করেন লোকেশ রাহুল ও হার্দিক পান্ডিয়া। ২৪ বলে ২৮ রান করে পান্ডিয়া বিদায় নিলেও রাহুল অপরাজিত থাকেন ৩৪ বলে ৪২ রানে।
২০২৩ সালের ওয়ানডে বিশ্বকাপের ফাইনালে ভারতকে তাদের মাঠে চেনা দর্শকের সামনে কাঁদিয়েছিল অসিরা। সাজানো বাগান তছনছ করে আহমেদবাদের নীল সাগরে হলুদ উৎসবে মেতেছিল মাইটি অসিরা। বিশ্বকাপ ফাইনালে হারের ক্ষতে প্রলেপ দেওয়া সহজ নয়। তবু, খানিকটা দুঃখ ভুলতে পেরেছে ভারত। দুবাইয়ে আজ মঙ্গলবার (৪ মার্চ) চ্যাম্পিয়নস ট্রফির প্রথম সেমি ফাইনালে অস্ট্রেলিয়াকে ৪ উইকেটে হারিয়ে ফাইনালে উঠেছে ভারত।
আগে ব্যাট করে ৪৯.৩ ওভারে ২৬৪ রানে অলআউট হয় অস্ট্রেলিয়া। জবাবে ৪৮.১ ওভারে ৬ উইকেট হারিয়ে ২৬৭ রান করে ভারত।
দুবাই আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে ভারতের লক্ষ্যটা খুব বড় ছিল না। প্রতিপক্ষ অস্ট্রেলিয়া বলেই ভয় ছিল। সেটি উড়িয়ে দেন বিরাট কোহলির। বড় মঞ্চে বরাবরই জ্বলে ওঠা কোহলি আরও একবার রান তাড়ায় নিজেকে প্রমাণ করলেন। ৯৮ বলে ৫টি চারে ৮৪ রান করে ভারতের জয়ের পথ সুগম করেন কোহলি। অ্যাডাম জাম্পার বলে পঞ্চম ব্যাটার হিসেবে আউট হলেও ততক্ষণে ভারতের রান ২২৫। বাকি কাজটা করেন লোকেশ রাহুল ও হার্দিক পান্ডিয়া। ২৪ বলে ২৮ রান করে পান্ডিয়া বিদায় নিলেও রাহুল অপরাজিত থাকেন ৩৪ বলে ৪২ রানে।