সহসাই কাটছে না গ্যাস সংকট। মূলত এলএনজি (তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস) সরবরাহে বিঘ্ন ঘটায় এই সংকট তৈরি হয়েছে। তবে রক্ষণাবেক্ষণ শেষে একটি টার্মিনাল থেকে গ্যাস সরবরাহ শুরু হওয়ায় চট্টগ্রামের গ্যাস সংকট স্বাভাবিক হতে শুরু করেছে।
পুরোপুরি স্বাভাবিক হতে আরও ২-৩ দিন লাগবে। তবে দেশজুড়ে তীব্র গ্যাস সংকট স্বাভাবিক হতে কমপক্ষে আরও ২ মাস লাগবে। কারণ মেরামতে যাওয়া দ্বিতীয় ভাসমান টার্মিনালটি সংস্কার শেষে ফিরে আসবে মার্চের প্রথম দিকে।
মহেশখালীতে দুটি ভাসমান টার্মিনাল আছে। দুটি থেকে দিনে ৮৫ কোটি ঘনফুট গ্যাস সরবরাহ করা হতো। এখন একটি টার্মিনালের মাধ্যমে সর্বোচ্চ ৩৫ কোটি ঘনফুট সরবরাহ করা হচ্ছে।
মার্কিন কোম্পানি এক্সিলারেট এনার্জির টার্মিনালটি রক্ষণাবেক্ষণের জন্য গত ১ নভেম্বর বন্ধ করা হয়। দেড় মাস পর চালুর কথা থাকলেও আড়াই মাস পর গতকাল শুক্রবার রাতে চালু করা হয়। একই দিনে মহেশখালীতে চালু টার্মিনালটি রক্ষণাবেক্ষণের জন্য বন্ধ করে দেওয়া হয়। এটি আগামী মার্চে চালু করার কথা রয়েছে।