ডি জর্জি আর স্টাবসের জুটি ভাঙতে পারছিলেন না বাংলাদেশের বোলাররা। দুজনেই সমান তালে রান তুলছিলেন। জর্জির পর ক্যারিয়ারের ক্যারিয়ারের প্রথম টেস্ট সেঞ্চুরি পেয়েছেন তিনিও। সেটিও এসেছে ১৯৪ বলে। দলীয় ২৭০ রানে স্টাবসকে বোল্ড করে এই জুটি ভাঙ্গেন তাইজুল। তাতে ভেঙেছে ২০১ রানের জুটি। ১০৬ রান করেছেন স্টাবস। প্রথম উইকেটটিও নিয়েছিলেন তাইজুল। দক্ষিণ আফ্রিকার রান ২ উইকেটে ২৭৪। ক্রিজে জর্জির সঙ্গে আছেন বেডিংহাম।
এর আগে প্রথম সেশনে জর্জির উইকেট পায় বাংলাদেশ। সেটিও প্রোটিয়া অধিনায়ক মার্করামের নিজের ভুলে। ডাউন দ্যা উইকেটে মারতে এসে ৩৩ রানে আউট হন তিনি। তাইজুলে আসে বাংলাদেশের প্রথম সাফল্য। কিন্তু দ্বিতীয় সেশনের ২৮ ওভারেও দক্ষিণ আফ্রিকার কোনো উইকেট ফেলতে পারেনি বাংলাদেশ। এই সেশনে রান উঠে ৯৬। এর মধ্যে সেঞ্চুরি তুলে নেন জর্জি। তার সঙ্গে দাপট দেখিয়েছেন স্টাবসও।
বাংলাদেশ একাদশ: নাজমুল হোসেন শান্ত (অধিনায়ক), জাকির হাসান, মাহমুদুল হাসান জয়, সাদমান ইসলাম, মুমিনুল হক, মুশফিকুর রহিম, মেহেদী হাসান মিরাজ, তাইজুল ইসলাম, মাহিদুল ইসলাম অঙ্কন, নাহিদ রানা ও হাসান মাহমুদ।
দক্ষিণ আফ্রিকা একাদশ: টনি ডি জর্জি, এইডেন মার্করাম (অধিনায়ক), ট্রিস্টান স্টাবস, ডেভিড বেডিংহ্যাম, রায়ান রিকেলটন, কাইল ভেরেইনা, ভিয়ান মুল্ডার, কেশব মহারাজ, সেনুরান মুথুসামি, কাগিসো রাবাদা, ডেন প্যাটারসন।